আমি অমিত চন্দ্ৰ দেকার্মা ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ‘G’ ইউনিটে ১ম স্থান অধিকার করেছি। আমি আমার এই সাফল্য উৎসর্গ করছি আমার মা’কে। তার সাথে কৃতজ্ঞতা জানাই দীপশিখা’ বইটিকে। এই বইটি শেষ সময়ে এসে আমাকে সাহায্য করেছে। বইটি হাবিপ্রবি ভর্তি পরীক্ষার জন্য খুবই হেল্পফুল।

আমি জুমানা তুল জান্নাহ, ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে হাবিপ্রবিতে বিভিন্ন ইউনিটে পরীক্ষা দিয়ে সবগুলোতে ১ থেকে ২০ এর মধ্যে স্থান করতে পেরেছি, এর মধ্যে ৪ ইউনিটে প্রথম হয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ। আমার এ সাফল্যের পিছনে যা কিছু সহায়ক ছিল এর মধ্যে ‘দীপশিখা’ বইটি অন্যতম। বইটিতে কনসেপ্ট ভিত্তিক বিভিন্ন টপিক সুন্দর করে সাজানো রয়েছে যা অম্ল সময়ে ভালো একটা প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে। আশা করি, হাবিপ্রবি ভর্তিচ্ছুরা বইটি পড়ে কেল ভালো একটা প্রস্তুতি নিতে পারবে। শুভকামনা সবার জন্য।

আমি মিনহাজ, ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যাল- যে ২য় স্থান অধিকার করেছি। আমার সাফল্যের পেছনে প্রধান হাতিয়ার ছিল “দীপশিখা বই”। কারো আমি কোন কোচিং / প্রাইভেট পড়িনি। আমার মনে হয় যেকোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় বিশেষকরে হাবিপ্রবি’তে ভর্তি যুদ্ধের প্রস্তুতির জন্য দীপশিখা বই সেরা। কারণ বইটিতে সকল কনসেপ্টগুলো গুছিয়ে ও অনেক সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তাই আমি বিশ্বাস করি ‘হাবিপ্রবি’ ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জন্য দীপশিখ বই একবার হলেও পড়ে দেখা উচিৎ।

আমি শফিকুল ইসলাম, ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ “হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে” ৩১ তম” স্থান অধিকার করেছি। আমার এ সাফল্যের * জন্য “দীপশিখা” বই অধাম সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তাই দীপশিখা’ বইটি পড়লে বিশেষ করে” হাবিপ্রবির জন্য ভাল ফলাফল আশা করা সম্ভব বলে আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি।

আমি রিফাত হোসেন ড্রিমন, ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এ বি ইউনিটে ‘৪০ তম’ এবং ডি ইউনিটে ‘২৮ তম’ সস্মান অধিকার করেছি। দীপশিখা” বইটি আমার এ সাফল্য অর্জনে আমাকে সাহায্য করেছে। বইটিতে হাবিপ্রবি ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপদ্ধতি সম্পর্কে সস্পষ্ট ধারণার পাশাপাশি অত্যন্ত অনিক, এবং প্রতিটি বিষয়ের সাবলীল কনসেপ্টভিত্তিক সাজেশন একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীকে ‘হাবিপ্রবি’ ভর্তিযুদ্ধে সফল হতে সহায়ক হবে বলে আমার দৃঢ়বিশ্বাস।

আসসালামুআলাইকুম, আমি সানজিদা আখতার, ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে” “এ” ইউনিটের ৩য় শিফটে ৫১৩ম হয়েছি। আমার এ সাফল্যের পিছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে “স্বীপশিখা” বইটি। বইটিতে নির্ভুল বিশ্লেষণ ও কোশ্চেন প্যার্টান সর্ম্পকে সঠিক ও সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে যার ফলে এই বইটি যথাযথভাবে পড়লে শতভাগ চান্স সম্ভাবনা রয়েছে বলে আমি মনে পাওয়ার করি।

আমি মোঃ আশিকুল ইসলাম নাসিম ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজশন ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অনুষদে ভর্তি হয়েছি। বায়োলাজ স্পেন্দ্রক পন্ত্রক অনুষদ প্রণোর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির নিয়েছিলাম। আমি যেহেতু 2nd Timer প্রথমবার এখানে পরীক্ষা দিয়েও চান্স পায়নি বিভিন্ন প্রকাশনীর বই পড়ে। কিন্তু ২য় বার পরীক্ষা দিতে আপার আপে সোহানুর রহমান শুভ জইয়ের সাথে সোপাযোগ করে দীপশিখা বইটি সংগ্রহ করে শেষ প্রস্তুতি নিতে থাকে। আল্লাহর অশেষ রহমতে বইটি পড়ে সেবী তালিকায় ৯৫ তম স্থান অর্জন করেছি। ছোট ভাই বোনেরা তোমরা সারা ভর্তিযুদ্ধে নামতে সাছো তোমাদের জন্য পরামর্শ রইলো মূল বইয়ের পাশাপাশি দীপশিখা বইটিকে সহায়িকা হিসেবে বেছে নেয়ার জন্য। বিশেষ করে হাবিপ্রবি সহ সকল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য দীপশিখা বইটি অনন্য।